২ লক্ষাধিক টাকার ক্ষয়-ক্ষতি
পাহারাদার জিম্মিতে মাছ ডাকাতি
চকরিয়া উপজেলার ডুলাহাজারা ইউনিয়নের হাইওয়ে পুলিশ ফাড়িঁ সংলগ্ন দুলাখালের মৎস খামারে চাষকৃত মাছ গত ৭ ও ৮ এপ্রিল মধ্যে রাতে পাহাদারদেরকে স্বশস্ত্রের ভয় দেখিয়ে জিম্মিতে ভাড়াটিয়া মাস্তান ব্যবহারে মাছ ডাকাতি করে স্হানীয় প্রভাবশালী মকছুদুল হক।এমন অভিযোগ তুলে মৎস খামার চাষীরা।
জানা যায়,মকছুদুল হক ডুলাহাজারা ইউপির ২নং ওয়ার্ডের কাটাখালী গ্রামের মৃত আনু মিয়ার পুত্র।
মৎস খামার চাষীর ১৫ জন সদস্যরা এক বাক্যে জানান,রেলওয়ের উন্নয়ন কাজের জন্য দুলাখালে দেওয়া বেড়িঁবাধের সুবাধে আমার ইউপি পর্ষদ আওয়ামীগসহ ২নং ওয়ার্ড যুবলীগের ভাইয়েরা মিলে বাধের উপরের প্রায় ১কিলো জায়গায় দীর্ঘ ৩মাস আগে স্হানীয় পরিষদকে অবগত করে প্রায় সাড়ে পাচঁ লক্ষাধিক টাকা বিনিয়োগের মাধ্যমে মৎস খামার নামে যৌথভাবে মাছ চাষ করি।
এতে নিদিষ্ট দুইজন লোক বেতন সাপেক্ষ রাতে পাহারা দিই।দিনে অন্যরা পালাক্রমে থাকে।হঠাৎ গত ৭ ও ৮ এপ্রিল রাত প্রায় ২টার সময় ১০/১৫ জনের মুখোশধারী স্বশস্ত্র বাহিনীরা অর্তকিত অবস্হায় এসে পাহাদার জিম্মি করে খালে জাল বসিয়ে মাছ ধরে নিয়ে গেছে।যাওয়ার পথে ভাড়াটিয়া ডাকাতরা মকছুদ বদ্দা নামে ডাক দিলে এই ব্যক্তিকে টসলাইটের ফোকাসে ষ্পষ্ট দেখা গেলে চিনা যায়।এভাবে পর-পর দুইদিন ছাড়া ও এরপূর্বে চুরি করে-করে নিয়ে গেছে।ফলে অদ্যবধি পর্যন্ত ২লক্ষাধিক টাকার মাছ নিয়ে গেল মকছুদ ডাকাত দলেরা।কিন্তু ভয়ে কাউকে কিছু বলতে সাহস হলনা।তাই মৎস খামার চাষ রক্ষার জন্য সংশ্লিষ্ট প্রশাসনের জরুরী হস্তেক্ষেপ কামনা করছি।
মৎস খামার চাষীরা হলেন,ডুলাহাজারা ইউপির চেয়ারম্যান আলহাজ্ব নুরুল আমিন,অত্র ইউপি আওয়ামীলীগের সিনিয়র সভাপতি আলহাজ্ব আবু ছালাম,ইউপি যুবলীগের আহবায়ক তৌহিদুল ইসলাম,২নং ওয়ার্ড যুবলীগের সভাপতি নুরুল কবির গুনু,সেক্রেটারী সাদ্দাম হোছেন,আবু ছালেক,আবচার,ওসমান, আবু বকর,বাবুল,মানিক,ওয়াসিম দে,ও মাহমুদুল করিম।
