নিখোঁজ হওয়া শাপলাকে উদ্ধার করলো পুলিশ
 
												 
																			গত বৃহস্পতিবার বিকাল থেকে নিখোঁজ হওয়া এ্যাড.সৈয়দ আলমের গৃহপরিচারিকা শাপলাকে শনিবার রাত সাড়ে ১১টার সময় উদ্ধার করেছে পুলিশ।
পুলিশ সুত্রে জানা গেছে, শনিবার রাত সাড়ে ১১ টার সময় কাচনা মধুপুরের বাদল নামের এক যুবক নিখোঁজ হওয়া শাপলাকে থানায় নিয়ে আসে।
থানায় নিয়ে আসলে থানা পুলিশ এ্যাড.সৈয়দ আলমের জিডি করা তথ্যের সংগে শাপলার মিল খুঁজে পায়।
পরে বালিয়াডাঙ্গী থানার অফিসার ইনচার্জ এবিএম সাজেদুল ইসলাম মেয়েটিকে সনাক্ত করার জন্য এ্যাড.সৈয়দ আলমকে থানায় ডেকে নিয়ে যান।
শাপলা ও সৈয়দ আলমের সংগে কথা বলার পর নিখোঁজ হওয়া শাপলাকে সনাক্ত করে মেয়েটির সম্মতিতে বাদলের জিম্মায় পাঠায় বালিয়াডাঙ্গী থানা পুলিশ।
এ বিষয়ে বালিয়াডাঙ্গী থানার অফিসার ইনচার্জ এবিএম সাজেদুল ইসলাম বলেন, নিখোঁজ হওয়া শাপলা নামের মেয়েটি উদ্ধার করে বাদলের জিম্মায় দেওয়া হয়েছে।সেই সংগে তার বাবা -মায়ের নাম ঠিকানা যোগার করা হয়েছে এবং সংশ্লিষ্ঠ থানায় বার্তা পাঠানো হয়েছে। আশা করি খুব তারাতারি তার বাবা মায়ের কাছে মেয়েটিকে হস্তান্তর করতে পারব।
এসময় থানায় উপস্থিত ছিলেন এ্যাড. সৈয়দ আলম, এ্যাড. আবেদুর রহমান, বালিয়াডাঙ্গী উপজেলা ছাত্রলীগের সভাপতি ও এমপি আলহাজ্ব দবিরুল ইসলামের ছোট ছেলে মমিনুল ইসলাম সুমনসহ কয়েক জন ছাত্রলীগ কর্মীও উপস্থিত ছিলেন।
শাপলা জানায়, গত তিন বছর পূর্বে ঢাকার একটি বাসায় কাজের মেয়ে হিসেবে ছিল সে।সেখান থেকে পঞ্চগড় জেলার বোদা থানার সাকুয়া বাকপুর গ্রামের মিজান নামের একলোক তাকে নিয়ে আসে।পরে ওইক মিজান মাসিক চুক্তির ভিত্তিতে ঠাকুরগাওয়ের বালিয়াডাঙ্গীস্থ এ্যাড.সৈয়দ আলমের বাসায় রাখেন তাকে।
উল্লেখ্য, নিখোঁজ হওয়া শাপলার বাড়ী ময়মনসিংহ জেলার কোতয়ালী থানার চরকাই বাজার গ্রামে।তার বাবার নাম আবু কালাম সিদ্দিক ও মায়ের নাম রোকসানা।
 
                         
 
             
            