ঝিনাইদহ জেলা রিপোটার্স ইউনিটি’র মহান স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবস পালন

ঝিনাইদহ প্রতিনিধি
প্রকাশিত: ০৪:১১ পিএম, সোমবার, ২৬ মার্চ ২০১৮ | ২৩৩

“স্বাধীনতা আমার অহংকার সাংবাদিকদের নই অবহেলা” শ্লোগানকে প্রতিপাদ্য করে বিপুল উৎসাহ এবং উদ্দীপনার মধ্য দিয়ে সোমবার “ঝিনাইদহ জেলা রিপোটার্স ইউনিটি”র মহান স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবস পালিত হয়েছে। দিবসটি পালন উপলক্ষ্যে সার্বিক নিদের্শনা প্রদান করেন ঝিনাইদহ জেলা রিপোটার্স ইউনিটির সভাপতি এম এ সামাদ, সাধারণ সম্পাদক জাহিদুর রহমান তারেক সহ অন্যান্যরা।

সংগঠনের সভাপতি সভাপতি এম এ সামাদ, সাধারণ সম্পাদক জাহিদুর রহমান তারেকের ব্যবস্থাপনায় ‘ঝিনাইদহ জেলা রিপোটার্স ইউনিটি’র বিশিষ্ট সাংবাদিকরা সকালে সংগঠনের কেন্দ্রীয় কার্যালয় ঝিনাইদহের চুয়াডাঙ্গা বাসস্ট্যান্ড মুজিব চক্তর প্রাঙ্গনের অস্থায়ী কার্যালয় থেকে শহরের চুয়াডাঙ্গা বাসস্ট্যান্ড ও মুজিব চত্ত¡র প্রাঙ্গন এলাকা থেকে শহরের বিভিন্ন এলাকায় এক বর্নাঢ্য র‌্যালি বের করে। “ঝিনাইদহ জেলা রিপোটার্স ইউনিটি”র বিশিষ্ট সদস্যরা র‌্যালিতে অংশ নেন।

র‌্যালিটি শহর ঘুরে সংগঠনের কর্মীরা ঝিনাইদহ মুক্তিযুদ্ধ স্মৃতি স্তম্ভে শ্রদ্ধাঞ্জলি জ্ঞাপন করেন। শ্রদ্ধাঞ্জলি জ্ঞাপন শেষে মুজিব চত্ত¡র প্রাঙ্গনে অস্থায়ী কার্যালয় অফিসে এক আলোচনা সাধারণ কার্যসভা ঝিনাইদহ জেলা রিপোটার্স ইউনিটির সভাপতি এম এ সামাদের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত হয়।

আলোচনা সভায় বক্তব্য রাখেন, দৈনিক পূর্বাঞ্চলের জেলা প্রতিনিধি এম এ সামাদ, সাধারণ সম্পাদক জেলা প্রতিনিধি দৈনিক মাথাভাঙ্গা’র জাহিদুর রহমান তারিক, অপরাধ তথ্যচিত্র খুলনা বিভাগীয় প্রতিনিধি কামাল হোসেন ও সুজন মিয়া, চ্যানেল ২৬ এর পরিচালক জাহিদুল ইসলাম, সাংগঠনিক সম্পাদক সাপ্তাহিক ঝিনুক বার্তা সম্পাদক মশিউর রহমান, অর্থসম্পাদক জেলা প্রতিনিধি দৈনিক গাজীপুর দর্পন, তরিকুল ইসলাম তারেক, প্রচার সম্পাদক জেলা প্রতিনিধি দৈনিক সময়ের দিগন্ত’র মো: সালাম হোসেন।

আলোচনা সভায় সংগঠনের কার্যক্রম, পরিচিতি ও বিভিন্নসমস্যা নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়। আলোচনা সভায় আরো উপস্থিত ছিলেন, সহ-সভাপতি ডেইলী নিউ ন্যাশান এর জেলা প্রতিনিধি এম এ কবির হোসেন, হাবিবুর রহমান হাবিব চৌধুরী, সুজন মিয়া, তারেক হাসান, মনজুর হোসেন, শিপন মিয়া প্রমুখ।

পুনরায় ২ বছর পর পর নির্বাচনের মাধ্যমে ঝিনাইদহ জেলা রিপোটার্স ইউনিটির কার্যক্রম চলবে মর্মে উক্ত কমিটির সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক ঘোষনা করেছেন। আলোচনা শেষে দেশের স্বাধীনতা আনতে যারা জীবন দিয়েছেন, তাদেরকে শ্রদ্ধা ভরে শ্মরণ করা হয়।