তরুণ নেতা মাহমুদুল হাসান মারুফ জনসমর্থনে এগিয়ে

একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের রেশ কাটতে না কাটতেই শুরু হয়েছে উপজেলা পরিষদ নির্বাচনের ঢামাঢোল। এ নির্বাচনের প্রার্থী হতে ইতোমধ্যেই প্রতিযোগীতায় নেমেছেন চেয়ারম্যান ও ভাইস-চেয়ারম্যান প্রার্থী প্রায় ডজন খানেক। নির্বাচন কমিশনের ঘোষিত তথ্য অনুয়ায়ী আগামী মার্চে প্রথম দফার উপজেলা পরিষদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে। তবে এর তফসীল ঘোষণা হতে পারে ফেব্রুয়ারীতেই।

আসন্ন উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে দেলদুয়ার উপজেলার সর্বস্তরের জনসাধারনের অত্যন্ত প্রিয় মানুষ ও সাবেক ছাত্র নেতা টাঙ্গাইল জেলা আওয়ামীলীগের উপ প্রচার ও প্রকাশনা বিষায়ক সম্পাদক মাহমুদুল হাসান মারুফ নিজেকে উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান হিসেবে প্রার্থীতা ঘোষণা করেছেন।

চেয়ারম্যান পদে মেধাবী ও যোগ্য প্রার্থী হিসাবে আলোচনায় এগিয়ে আছেন তিনি। উপজেলার বিভিন্ন এলাকায় লোকজনের থেকে পাচ্ছেন স্বতঃস্ফুর্ত সাড়া। সাধারণ মানুষের মধ্যে যে জনপ্রয়িতা রয়েছে তাকে আওয়ামীলীগের দলীয় প্রার্থী হিসেবে মনোনয়ন দিলে তার বিজয়ী হওয়া প্রায় সুনিশ্চিত।

তাছাড়া তৃণমূল আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীরা মনে করেন, নৌকার বিজয় নিশ্চিত করতে হলে চেয়ারম্যান তরুণ নেতা মাহমুদুল হাসান মারুফ এর বিকল্প নেই।

কারণ, তিনি এলাকার মানবসেবার এক উজ্জ্বল নক্ষত্র। তিনি এলাকায় দলীয় লোকজন ছাড়াও জনসাধারণ থেকে শিক্ষক ছাত্র ও হিন্দু সম্প্রদায়, সাধারণ মানুষসহ সবার কাছে গ্রহণযোগ্য ব্যক্তি। মানব দরদি এলাকায় অসহায় গরিব-দুঃখী মানুষের সেবায় সর্বদা সচেষ্ট।

সে প্রতিনিয়ত প্রচার প্রচরনা চালিয়ে যাচ্ছেন। এই তরুণ ছাত্র নেতা ইতি মধ্যেই উপজেলার সকল জনগনের নিকট প্রিয় ব্যাক্তি হয়ে ওঠেছে। অত্যন্ত নম্রভদ্র বিনয়ী ও সেবাকর্মী বান্ধব এই ছাএ নেতা।

মাহমুদুল হাসান মারুফ ২০০৩ সালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের লেদার ইনস্টিটিউটের ভারপ্রাপ্ত সাধারন সম্পাদক, ২০০৪ সালে ঢাকা মহানগর উওর ছাত্রলীগের সদস্য, ২০০৬ সালে বাংলাদেশ ছাত্রলীগ কেন্দ্রীয় কার্যনির্বাহী কমিটি সদস্য পদ পান, ২০০৮ সালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের লেদার ইনস্টিটিউটের ছাত্রলীগের আহবায়ক, ২০১১ বাংলাদেশ ছাত্রলীগ কেন্দ্রীয় কার্যনির্বাহী কমিটি সহ-সভাপতি হিসাবে অত্যন্ত নিষ্ঠার সাথে দায়িত্ব পালন করেছেন। বর্তমানে তিনি টাঙ্গাইল জেলা আওয়ামীলীগের উপ প্রচার ও প্রকাশনা বিষায়ক সম্পাদক দায়িত্ব পালন করছে।

মনোনয়ন প্রত্যাশী মাহমুদুল হাসান মারুফ আলোকিতপ্রজন্ম.কমকে বলেন বিএনপি জামায়াত কর্তৃক নির্যাতিত ও বার বার কারাবন্দী হয়েও আমি আমার নৈতিকতার কাছে কখনও মাথা নত করিনি এবং দলের সাথে বিশ্বাসঘাতকা করিনি। দলের স্বার্থে, যখন যে কর্মসূচী পেয়েছি, তা শত ভাগ পালন করেছি।

তিনি আরো বলেন, উপজেলা পরিষদে চেয়ারম্যান পদে দলীয় মনোনয়ন পেলে এবং নির্বাচিত হলে উপজেলার সকল স্তরে মানুষের মাঝে শতভাগ সেবা নিশ্চিত করব।