ঠাকুরগাঁওয়ে অপহরণের ২০ দিন পর নবম শ্রেণির ছাত্রী উদ্ধার
ঠাকুরগাঁওয়ের বালিয়াডাঙ্গীতে অপহরণ হওয়ার ২০ দিন পর নবম শ্রেণির ছাত্রীকে উদ্ধার করেছে পুলিশ। আর এ ঘটনায় একজনকে আটক করে জেল হাজতে পাঠানো হয়েছে বলে।
বালিয়াডাঙ্গী২৪ ডট কমকে নিশ্চিত করেছেন বালিয়াডাঙ্গী থানার ওসি (তদন্ত) মিজানুর রহমান।
উদ্ধার হওয়া স্কুল ছাত্রীর নাম মাহামুদা আক্তার (১৫)। সে বালিয়াডাঙ্গী উপজেলার কালমেঘ আর আলী উচ্চ বিদ্যালয়ের নবম শ্রেনির ছাত্রী ও দুওসুও ইউনিয়নের সরলিয়া গ্রামের মাহাতাব উদ্দীনের মেয়ে।
মেয়ের বাবা মাহাতাব আলী বলেন, আমার দু-সম্পর্কের আত্মীয় হরিপুর উপজেলার নন্দগাও গ্রামের যাদুরানী এলাকার দাউদের ছেলে কোরান আলী (২২) দীর্ঘদিন ধরে আমার মেয়েকে প্রেম-ভালবাসা ও বিয়ের প্রলোভন দিয়ে বিভিন্ন প্রকার কু-প্রস্তাব দিয়ে আসছিল।
কোরান আলীর পরিবারের লোকজনে বিষয়টি অবগত করি কিন্তু তারপরেও গত ০৪ নভেম্বর দুপুর ২টার সময় আমার মেয়ে স্কুল থেকে বাড়ী ফেরার পথে রাস্তা হতে ও তার সঙ্গীয় লোকজন অপহরণ করে নিয়ে যায়। এ বিষয়ে কোরান আলী, দাউদ আলী, মোছাঃ শিল্পী ও জোবেদাকে আসামীকে করে বালিয়াডাঙ্গী থানায় একটি মামলা দায়ের করি।
বালিয়াডাঙ্গী থানার এসআই আবু বক্কর সিদ্দিক বলেন, মামলার প্রেক্ষিতে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য ৩ জনকে আটক করি। জিজ্ঞাসাবাদের সময় আসামীরা ঘটনার সত্যতা স্বীকার করে এবং গত বৃহস্পতিবার (২৩ নভেম্বর) লুকিয়ে রাখা স্কুলছাত্রীকে বালিয়াডাঙ্গী থানার মাধ্যমে তার পিতার নিকট হস্তান্তর করা হয়।
আর এ ঘটনার মূল নেতৃত্ব দেওয়ার অপরাধে হরিপুর উপজেলা নন্দগাঁও গ্রামের সিরাজ আলীর মেয়ে মোছাঃ শিল্পীকে জেল হাজতে পাঠানো হয়েছে।
স্কুলছাত্রীর বাবা মাহাতাব আলী মেয়ের বরাত দিয়ে আরও বলেন, গত ২০ দিনে আমার মেয়েকে হরিপুর থেকে নোয়াখালী নিয়ে গিয়ে কোরান আলীর সাথে জোর পূর্বক বিয়ে দেওয়ার চেষ্টাসহ বিভিন্ন শারীরিক
