মোকামতলায় মাদক নির্মূলে পুলিশের অভিযান, জনমনে স্বস্হি


মাদক বিরোধী অভিযানে চিহ্নিত মাদক ব্যবসায়ীদের অাটক করায় স্বস্তী ফিরেছে মোকামতলা এলাকার গ্রাম গুলোতে।ইতমধ্যই মাদকের কড়াল গ্রাসে নিমজ্জিত প্রায় এ এলাকার মাদক ব্যবসায়ীরা মাদকের প্রকাশ্য ব্যবসা বন্ধ করে দিয়েছেন। পুলিশের মাদক বিরোধী এমন কর্মকান্ডকে সাধুবাদ জানিয়েছেন এই এলাকার সচেতন মহল।
বিশেষ করে গত ৭ জুলাই মোকামতলা ইউনিয়নের চকরামচন্দ্র পুর এলাকার চিহ্নিত মাদক ব্যবসায়ী শেখ ফরিদ,ইউসুফ অালী ও মাদক সেবী জাহিদুলকে গাজাসহ হাতে নাতে অাটক করায় ঐ এলাকার অন্য মাদক সেবীরা প্রকাশ্য মাদক সেবণ থেকে বিরত রয়েছে।নাম প্রকাশে অনেচ্ছুক একাধিক ব্যক্তি জানিয়েছে, পুলিশের হাতে অাটক ইউসুফ ও ফরিদ এলাকার চিহ্নিত মাদক ব্যবসায়ী। তারা মাঝে মধ্যই এই এলাকার বাবলা তলা এলাকায় মাদক অাড্ডায় মেতে উঠতো।
অপরদিকে মাদক ব্যবসায়ী ইউসুফ অালী ও জাহিদুল কে গ্রেফতারের পর তাদের স্ত্রী ছনিয়া বেগম ও তহমিনা বেগম পুলিশের এ কাজ কে বেঅাইনী ও তাদের স্বামী নিরপরাধ মর্মে মোকামতলা পুলিশ তদন্ত তদন্তকেদ্রের এস অাই রেজাউল করিমের বিরুদ্ধে ১০ জুলাই জেলা পুলিশ সুপার বরাবর অভিযোগ করেন। যা গত ১৪ জুলাই একটি পত্রিকায় প্রকাশিত হওয়ার পর এলাকায় অালোচনা সমালোচনার ঝড় ওঠে।
এবিষয়ে জেলার শ্রেষ্ঠ মাদক উদ্ধার কারী এস অাই রেজাউল করিমের সাথে কথা বললে তিনি জানান,এই এলাকার চিহ্নিত মাদক সেবীদের অাটক করেছি। যাদের সকলেই মাদক ব্যবসায়ী হিসেবেই চেনে।কিন্তু কিছু সংখ্যক মাদক কারবারীদের পৃষ্ঠপোষক অামার বিরুদ্ধে মিথ্যা উদ্দেশ্য প্রণোদিত ভাবে বানোয়াট অভিযোগ এনে অামার ক্যারিয়ারে কালো দাগ ফেলাতে চেষ্টা করছে।
অামি কখনই নিরাপরাধ মানুষকে মাদক সেবী বানিয়ে কোর্টে চালান দেয়নি। যা এলাকায় খোজ নিয়ে দেখতে পারেন।তিনি অারও বলেন মাননীয় পুলিশ সুপারের নির্দেশে অামরা এই এলাকায় মাদক বিরোধী অভিযান চালাচ্ছি।কোন ষরযন্ত্র করে মাদকসেবীরা পার পাবেনা।
এবিষয়ে মোকামতলা পুলিশ তদন্তকেদ্রের পরিদর্শক মিজানুর রহমান জানান, অাটক ঐ তিন মাদক সেবীকে সুনির্দিষ্ট তথ্যর ভিত্তিতে অাটক করা হয়েছে। এবিষয়ে মামলার তদন্ত প্রক্রিয়াধীন রয়েছে।কিন্তু একটি পক্ষ অাসামীদের স্ত্রীদের দিয়ে বিভিন্ন মহলে যে অভিযোগ করেছেন তার দায়ভার তাকেই নিতে হবে।।